কাল একবার জানতে চেও নীলাঞ্জনা মাকে দিলে একখানা দিন, খুব ভাল, খুব জবর, মা দিয়েছে দুশো আশি, তার রেখেছ খবর? তারও পরে কত রাত, এল কত প্রভাত, মা দিচ্ছে তোমার জন্যে চব্বিশ গুণ সাত। মায়ের কথা লিখছ তুমি গদ্যে এবং পদ্যে, মায়ের জন্যে করেছ কিছু আজকে বাড়ির মধ্যে? মাকে তুমি কি দিয়েছ, কি দিতেইবা পার, মা তোমাকে আলো দিয়েছে, আচ্ছা, ওসব ছাড়, বস্তাপচা হয়ে গেছে ওসব উপমা, কাল একবার জানতে চেও, ভাল আছো তো মা?
Posts
Showing posts from 2018
- Get link
- X
- Other Apps
আমার রবীন্দ্রনাথ শ্রীমন্ত সেন আমার রবিকে খুঁজতে খুঁজতে মূর্তিপদতলে দাঁড়াই, প্রতিটি রৈখিক বিভাস বিভঙ্গ বড়ো মনোযোগে হাতড়াই, কোথায় কবীন্দ্র? অনুভবে পাই, নয়ন সমুখে কোথায়? পঁচিশে বৈশাখে বৃথা বেলা যায় স্তুতি বন্দনার বোঝায়। দেবত্বের দ্যুতি শুধুই দু’চোখ ধাঁধায়, অদর্শন তাঁর বড়ই মনেরে কাঁদায়। পরিশেষে তাঁকে আবেগের বশে খুঁজিনেকো আর বাইরে, আমার নিজের মনের গহনে খুঁজি আমি সব ঠাঁই রে। সেখানেই শেষে মানুষের মাপে পেয়ে যাই তাঁর হদিশ, সেখানেই দেখি সুখে বিরাজিত অতি পরিচিত কবীশ। বড় আপনার, বড়ই সহজ সরল, অমৃতে উছল, গরলে তেমনি উতল। বুঝি অনায়াসে ভেসে যান তিনি আমার প্রাণের ধারায়, বসন্ত বাতাসে সদা মনে হয় কী যেন কী মোর হারায়, ‘না বলা বাণীর’ ‘ঘন যামিনীর’ ব্যাকুল তামস বিভাস, তাঁরই ‘ভাবনা তারার মতন’ ছড়ায় আলোক আভাস। ‘জীবনমরণের’ ‘সীমানা’ ছাড়িয়ে সুদূর, হিয়ায় হিয়ায় তিনি সদা দিশা মধুর। একান্ত আমার, একান্ত আপন, তবু তিনি সারা বিশ্বের, মননে মননে ঠাঁই হোক বুকে অনুভবী সব নিঃস্বের।। তাং—০৯-০৫-২০১৮
- Get link
- X
- Other Apps
বিকৃত চরিত্রে ধিক্কার অরুণ কুমার সমাদ্দার এশিয়ার সূর্য এই বাংলার রবি করিল বিকৃত যেবা তার ছবি , শত ধিক তারে। রবির যা ছিল গুণ করে তিনি প্রদর্শন মর্যাদা দিলেন ভারতেরে। তারে নিয়ে হেন কাজ করে যার নাই লাজ ; উলঙ্গ নিজেই চরিত্রে। বীজ ও ভূমি যাদের 'ফল' গুণ-দোষ তাদের বিবর্ণ তারাই চরিত্রে। রচনা : ০৯/০৫/২০১৮ ( ২৫ শে বৈশাখ ১৪২৫ )